চলতি বছরের ১৭ অক্টোবর ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হতে যাচ্ছে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই আসরের জন্য শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। ১৫ সদস্যের সেই দলে ফিরেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে না খেলা তারকা খেলোয়াড়রা। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির জন্য বাংলাদেশে এসে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ হারের লজ্জা নিয়ে দেশে ফিরেছে অস্ট্রেলিয়া। সেই সিরিজের ব্যর্থতা ভুলে বিশ্বকাপের দিকেই মনোযোগ দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
বাংলাদেশের মাটিতে ব্যর্থতার পাশাপাশি দলের স্টাফের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার অভিযোগও উঠেছিল কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের বিপক্ষে। তবে সেসব ভুলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ অস্ট্রেলিয়ার বেশ কজন খেলোয়াড়ের জন্য সুবিধাও এনে দিয়েছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করা নাথান এলিস ও সাকিবের এক ওভারে ৫ ছক্কা মারা ড্যান ক্রিশ্চিয়ানকে রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসেবে রাখা হয়েছে। এছাড়া মিচেল মার্শ আছেন মূল স্কোয়াডে।
তবে বাংলাদেশের মাটিতে ব্যর্থতায় কপাল পুড়েছে অ্যালেক্স ক্যারির। প্রথম রাউন্ডের পর শুরু হবে সুপার ১২ পর্বের খেলা। ২৩ অক্টোবর সুপার ১২ পর্বের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের ম্যাচ যথাক্রমে ৩০ অক্টোবর ও ৬ নভেম্বর। প্রথম রাউন্ড পেরিয়ে আসা দল দুইটির সাথে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ যথাক্রমে ২৮ অক্টোবর ও ৪ নভেম্বর।
একনজরে অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াড: অ্যারন ফিঞ্চ (অধিনায়ক), প্যাট কামিন্স (সহ-অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, স্টিভ স্মিথ, অ্যাস্টন অ্যাগার, জশ হ্যাজলউড, জশ ইংলিস, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, কেন রিচার্ডসন, মিচেল স্টার্ক, মার্কাস স্টয়নিস, ম্যাথু ওয়েড, অ্যাডাম জাম্পা, মিচেল সোয়েপসন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।